1. admin@dainikajker-bangladesh.com : ajkerbangladesh :
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৭:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রায়পুরায় মহান মে দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত লামায়-আলীকদমের কৃষকরা দ্বৈত করের বোঝায় দিশেহারা না’গঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন লিয়ন খান মুন্সিগঞ্জ জেলা পুলিশের এসআই প্রেসিডেন্ট পদক ভূষিত হলেন ইয়াসিন গলাচিপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাইক্রোবাস ড্রাইভারের মৃত্যু পাপ্পুর নেতৃত্বে মিছিল নিয়ে আশার র‍্যালিতে যোগদান বন্দরে আশার র‌্যালিতে যুবদল নেতা হুমায়ূনের নেতৃত্বে মিছিল নিয়ে যোগদান চৌহালীতে সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শনে ইউএনও: “গুনগত মানে ত্রুটি থাকলে বিল নয়” মহান মে দিবসে বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রূপগঞ্জে যুবদল নেতার আওয়ামী লীগের ত্রাণ বিতরণে ভিডিও ভাইরাল, পুরো এলাকায় জুড়ে আলোচনার ঝড়

বটিয়াঘাটা সুন্দরহল দাখিল মাদ্রাসার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগের নিন্দা

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫৯ বার পাঠ করা হয়েছে

 মহিদুল ইসলাম শাহীন, বটিয়াঘাটা খুলনা। গত ১৭ ই জানুয়ারী ২০২৫ তারিখে দৈনিক অপরাধ অনুসন্ধান, বিডি নিউজ সহ বিভিন্ন পত্রিকায় বটিয়াঘাটা সুন্দরমহল দাখিল মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে নানাবিধ অভিযোগ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। উক্ত প্রকাশিত সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ। দেড় লাখ টাকা দিয়ে চাকরি দিয়েছিলাম : পেনশনের কাগজপত্র নিতে হলে আরো ৫০ হাজার টাকা দিতে হবে সুপারকে ! এসব অভিযোগ তুলে ধরেন বটিয়াঘাটা উপজেলার জামেয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া সুন্দরমহল দাখিল মাদ্রাসার দপ্তরি সরোয়ার হোসেন। চাকরির শেষ প্রান্তে এসেও স্বস্তি নেই আমার। দৈনিক নিউজ এর মুখোমুখি হয়ে এসব কথা বলেন ভুক্তভোগী সরোয়ার ও তার স্ত্রী। পেনশনের কথা বলে মোটা অংকের টাকা দাবি। টাকা দিতে না পারায় পেনশনের কাগজপত্র নিয়ে তালবাহানা। অবশেষে ন্যায় বিচারের জন্য আদালতে মামলা করেন ভুক্তভোগী। এসব নানাবিধ অভিযোগ তুলে ধরেন ভুক্তভোগী সরোয়ার হোসেন । তিনি সুন্দরমহল দাখিল মাদ্রাসায় দপ্তরি পদে চাকরি করতেন। সরকারি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির গত ২ আগস্ট ১৯৯১ ইং তারিখ চাকরিতে যোগদান করেন। দীর্ঘ ৩৩ বছরৃ মাদ্রাসায় দপ্তরি পদে কর্মরত ছিলেন। সরোয়ার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, চাকরির সময় মাদ্রাসার সুপার আব্দুস সাত্তার আমার নিকট থেকে এক লাখ ৬৬ হাজার টাকা গ্রহণ করেন। গত ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে দপ্তরী সরোয়ারের চাকরির মেয়াদ শেষ হয়। এবং তিনি পেনশনে যান। কিন্তু দুঃখের বিষয়, চাকরির মেয়াদ শেষ হলে পেনশন এর কাগজপত্র নিয়ে তালবাহানা শুরু করেন মাদ্রাসার সুপার আব্দুস সাত্তার। ভুক্তভোগীর অভিযোগ, পেনশনের কাগজপত্র ও পেনশন পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে আমার নিকট সুপার ৫০ হাজার টাকা দাবি করেন। সুপার বলেন, টাকা না দিলে পেনশনের কাগজপত্র দেওয়া হবে না। এমন মিথ্যা ও অসত্য তথ্য দিয়ে সাংবাদিকদের ভুল বুঝিয়ে এসব ভুয়া সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। যাহা সম্পুর্ন মিথ্যা এবং বানোয়াট। সরোয়ার নিয়মতান্ত্রিক ভাবে যতদিন মাদ্রাসায় কর্মরত ছিলেন সেসব কাগজ পত্র দিতে কোন সমস্যা নাই কিন্তু অযৌক্তিক কিছু দাবী করলে, সে দাবী পুরণ করা সম্ভব নয়। তিনি যে অভিযোগ গুলো করেছেন তা সম্পুর্ন মিথ্যা এবং বানোয়াট। আমি এই সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। বিনীত,মোঃ আব্দুস সাত্তার সুপার,সুন্দরমহল দাখিল মাদ্রাসা,বটিয়াঘাটা খুলনা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সংবাদটি শেয়ার করুন
© All rights reserved © 2025
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি