
কাঁঠালিয়া সংবাদদাতা:কাঠালিয়া উপজেলার ৪নং ইউনিয়ন পরিষদের বতর্মান মেম্বারে সহ তার আপন ভাইর নামে প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড। কাঠালিয়া সদর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো.জায়দুল খাঁ ও তার আপন ভাই এমাদুল খাঁ নামে প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি প্রতিবন্ধী ব্যক্তি নন। দু’বার ইউপি সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। এমন একজন ব্যক্তিকে প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড দেওয়া নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে।
তবে ওই মেম্বারের দাবি, তাঁর নামে যে প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড করা হয়েছে, তা সত্য, আমি প্রতিবন্ধী, তবে আমার ভাই প্রতিবন্ধী না, এটা আমার আমলে হয়নি ষড়যন্ত্র করে তাঁর প্রতিপক্ষরা এটি করে থাকতে পারেন বলে তাঁর ধারণা। জানা গেছে, উপজেলার সদর ইউনিয়নে বাসিন্দা সাবেক চেয়ারম্যানকে ম্যানেজ করে একটি প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড করেছেন।স্থানীয় ইউপি কার্যালয় গেলে বর্তমান সচিব, প্রতিবন্ধী ভাতার তালিকা তথ্যপ্রযুক্তি আবেদন করলে এক মাস আমাদের ঘোরাঘুরি করে কিন্তু প্রতিবন্ধীর ভাতার তালিকা দেয়নি, বিভিন্ন তালবাহানা দেখিয়ে বলেন অনেকেই ইউপি সদস্যের মধ্যে এবং চৌকিদারের মধ্যে প্রতিবন্ধী ভাতা পাচ্ছে একটিবারের তিনটি চারটি নাম আছে, সমাজসেবা কর্মকর্তা কাছে বিষয়টি অবহিত করলে। এ সময় ওই সমাজসেবা কর্মকর্তা জানান, জায়দুল আলম খাঁ, বৈধ কাগজপত্র দিয়েই ভাতার কার্ড করেছেন।এ ব্যাপারে এমাদুল কাঁ বলেন, কিভাবে কার্ড হলো তা তাঁর জানা নেই। সম্ভবত তাঁর স্বাক্ষর জাল করে এটি করা হয়েছে। এ কাজে তাঁর প্রতিপক্ষরা, জড়িত থাকতে পারেন। এদিকে সমাজসেবা অধিদপ্তর বলেন, এমাদুল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে প্রতিবন্ধী ভাতার জন্য আবেদন করেছেন। তাই তাঁর নামে কার্ড ইস্যু করা হয়েছে।তবে পুরোপুরি সচল হয়েও প্রতিবন্ধী ভাতা নেওয়ার জন্য এ কার্ড করে থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।কাঁঠালিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.জহিরুল ইসলাম বলেন,যদিও বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ইউপি পরিষদও উপজেলা পরিষদ ছিলো,তবে ঐ সময় রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে করতে পারে, তার পরও আমি এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।
এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ,প্যানেল ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন, বলেন, আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না
Leave a Reply