1. admin@dainikajker-bangladesh.com : ajkerbangladesh :
রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নওগাঁয় দ্বিতীয় বিয়ে করার পর স্বামী কতৃক নির্যাতনের শিকার প্রথম স্ত্রী মধুপুরে ট্রাকের পিছনে সিএনজির ধাক্কা সিএনজি চালক নিহত বেলকুচিতে ক্লাইমেট অ্যাকশন গ্রুপের অর্ধ-বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত চৌহালী যুবদলের সভাপতি ও (সাংগঠ:) নামে মিথ্যা ঘটনার প্রতিবাদ জানালো (ভার:) অধ্যক্ষ আনোয়ারুল মুসলিমদের পছন্দের শীর্ষে অশ্লীলতামুক্ত সোশ্যাল মিডিয়া ‘আলফাফা’ কুমিল্লার গাঁজা চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধরা,স্ত্রী আটক, স্বামী পলাতক খুলনায় চোর সন্দেহে মারপিট ও ইউপি চেয়ারম্যানের নামে থানায় মামলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২,৫০০ কেজি হিরোইন সহ ১ জন মাদক ব্যবসায়ী আটক রূপগঞ্জের মাসকো স্কুলে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত কার্নিভাল অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে আওয়ামীলীগ নেতা ইউপি সদস্য গ্রেফতার

অমর কথাশিল্পী নজিবর রহমান সাহিত্যরত্নের রেখে যাওয়া সাহিত্য ভান্ডারের প্রতিদান থেকে কেন বঞ্চিত উত্তরাধিকারীরা?

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১৩৩ বার পাঠ করা হয়েছে

এম.দুলাল উদ্দিন আহমেদ: আজ মুসলিম পুণজাগরনের ভোরের মুয়াজ্জিম ও বাংলা সাহিত্যের লোকায়ত অমর কথা শিল্পী পন্ডিত নজিবর রহমান সাহিত্যরত্নের ১৬৫তম জন্মবার্ষিকী। অমর এই কথা শিল্পী ১৮৬০ সালের ২২ জানুয়ারী সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার চর- বেলতৈল গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতার নাম জয়েন উদ্দিন আহমেদ ও মাতার নাম সোনাভান। তার পিতা-মাতা উভয়েই ছিলেন ধর্মপরায়ন ও ন্যায় নিষ্ঠাবান। ১৯২৩ সালের (১৮ অক্টোবর) তিনি এ দুনিয়া থেকে চিরো বিদায় নিয়েছেন। সিরাগঞ্জের সলঙ্গা থানার হাটিকুমরুল ইউনিয়নের হাটিপাড়ায় নিজ বাড়িতে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তীর এই মহা পুরুষ নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন। এমনকি সাহিত্যরত্নকে যেখানে সমাহিত করা হয়েছে সে সমাধি স্থানটি আজ পর্যন্ত সংস্কারের জন্য সরকারী ও বেসরকারী ভাবে কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। সে স্থানটি পড়ে আছে অযত্ন আর অবহেলায়। তবে তার স্মৃতি সংরক্ষনের জন্য কোন উদ্যোগ গ্রহন করা না হলেও তার জন্ম বার্ষিকী পালন করার জন্য তার সমাধীস্থান সলঙ্গা থানার হাটিকুমরুল ইউনিয়নের হাটিপাড়া ও তার জন্মভুমি শাহজাজপুর উপজেলার চরবেতৈল গ্রামে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়। অত্যন্ত দুঃখ ও পরিতাপের বিষয় হলেও বাস্তব সত্য, স্থানীয় ভাবে সাহিত্যরত্ন নজিবর রহমানের নামে একটি স্মৃতি পাঠাগার করা হলেও তা আজো আলোর মুখ দেখেনি। উপরন্ত যারা পাঠাগারের নামে জায়গা দান করে ছিলেন শেষ পর্যন্ত তারা সে জায়গাটিও অমানবিক ভাবে কেঁড়ে নিয়েছেন। সবচেয়ে হৃদয় বিদারক হচ্ছে আজ পর্যন্তও আমরা জাতিগত ভাবে এতটুকু শ্রদ্ধাও জানাইনি অমর এই কথা শিল্পীর প্রতি। অমর এই কথা শিল্পীর জীবনেও যেমন থেকেছেন উপেক্ষিত তেমনি মরণেও রয়েগেছেন উপেক্ষিত ও অজ্ঞাত। তিনি যে সাহিত্য ভান্ডার রেখে গেছেন যদি তার গ্রন্থস্বত্ত্ব তার উত্তরাধিকারদের মধ্যে থাকতো তাহলে হয়তো বিধ্বস্ত এই পরিবারের সদস্যরা আজ একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারতেন।

অত্যন্ত শান্ত প্রকৃতির নজিবর রহমান বাল্যকালে তার চাচার অনুপ্রেরনায় স্থানীয় স্কুলেই পাঠ্য জীবন শুরু করেন এবং ছাত্র বৃত্তি লাভ করেন। পরবর্তীতে তার পিতার ইন্তেকালের পর তিনি নিজের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ঢাকার একটি সাধারণ স্কুলে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে কৃতিত্বের সাথে ত্রৈ-বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। শিক্ষা জীবন পারি দিয়ে কর্ম জীবন শুরু করেন তিনি। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায় যে,বার বার তার স্ত্রী মৃত্যুর কারণে তিনি মোট চারটি বিয়ে করেন। প্রথম চব্বিশ বছর বয়সে তিনি নিজ গ্রামে মুন্সি মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেনের কন্যা সাহেরা ভানু (সাবান বিবি)’র সাথে পরিনয় সুত্রে আবদ্ধ হন। প্রথম স্ত্রী নিঃসন্তান অবস্থায় মারা গেলে কুড়িগ্রামের কোন এক সৈয়দ পরিবারের আমেনা খাতুন নামে এক মহিলাকে বিয়ে করেন। এই স্ত্রীর গর্ভে এক কন্যা ও গোলাম বতু নামে এক পুত্র জন্ম গ্রহন করেন। এই স্ত্রী জীবিত থাকা অবস্থায় তিনি সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার তামাই গ্রামে তৃতীয় বিয়ে করেন। এই স্ত্রীর গর্ভে জাহানারা ও রওশনারা বেগম নামে দুই কন্যা ও মীর মোহাম্মাদ হায়দার আলী নামে এক পুত্রের জন্ম হয়। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্ত্রীর মৃত্যুর পর পঞ্চাশোর্ধ বয়সে তিনি রহিমা খাতুন নামে এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তার এই শেষ স্ত্রীর গর্ভে পুত্র হাবিুবর রহমান ও মমতাজ নামে এক কন্যা জন্ম গ্রহন করেন। উল্লেখ্য যে, তার প্রথম পুত্র মীর গোলাম বতু কলকাতার রিপন কলেজ থেকে বাংলায় অনার্স পাশ করেছিলেন কিন্তু পরীক্ষার ফল বের হবার পুর্বেই গোলাম বতু কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এটাই ছিল সাহিত্যরত্ন নজিবর রহমানের জীবনে চরম আঘাত।

কর্মজীবনে তিনি শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেঁছে নেন। তাছাড়া বেলকুচি উপজেলার কান্ত কবি রজনী কান্ত সেনের নিজ গ্রাম সেনভাঙ্গাবাড়ির মধ্য বাংলা মডেল ছাত্র বৃত্তি স্কুলের একটি ডাকঘরের পোষ্ট মাষ্টারের দায়িত্ব পালন করেন। বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে স্বদেশী আন্দোলনের তীব্রতায় ও অসহযোগ আন্দোলনের কারণে এদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিমন্ডলে যখন ব্যাপক অস্থিরতা বিরাজ করছিল তখন পন্ডিত নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন ছিলেন স্বদেশী আন্দোলনের অকুতোভয় সৈনিক। তিনি হিন্দু জমিদারের বিরুদ্ধে পরিচালিত বিভিন্ন আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এমনকি তিনি সলঙ্গা মাইনর স্কুলে শিক্ষকতা করাকালীন সময়ে যখন তখনকার হিন্দু জমিদার সেখানে গো-জবাই ও গো-মাংস ভক্ষণ নিষিদ্ধ করেছিলেন তখন তিনি সেখানকার সকল মুসলমানদের সংগঠিত করে এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ-প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। সে সময় তাঁর দৃঢ় প্রতিবাদ ও বলিষ্ঠ আন্দোলনের মুখে ওই হিন্দু জমিদার সে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হয়েছিলেন। শুধু এখানেই তিনি ক্ষ্যান্ত হননি তিনি মুসলমানদের সংগঠিত করার জন্য সলঙ্গাতে আঞ্জুমান ই-ইসলাম নামে একটি সমিতিও গঠন করেছিলেন। এতে তিনি তাড়াশের প্রতাপশালী জমিদার রায় বাহাদুর বনমালী রায়ের রোষ দৃষ্টিতে পতিত হন। জমিদার রায় বাহাদুর পন্ডিত নজিবর রহমানকে হত্যা করার জন্য চলনবিল এলাকার কুখ্যাত কালু খাঁ নামক একজন ডাকাতকে নিযুক্ত করেছিলেন বলে জানা যায়। এই সময় স্থানীয় মুসলমান জমিদার মুন্সি এলাহী বক্সের সরাসরি হস্তক্ষেপে ও আর্থিক সহায়তায় তিনি সলঙ্গার অনতিদুরে হাটিকুমরুলের হাটিপাড়া এলাকায় বসতবাড়ি স্থাপন করেন এবং জীবনের শেষ দিন গুলি এখানেই তিনি অতিবাহিত করেন। সেই সময়ে নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন মোট ১১টি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।

নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন বাংলা সাহিত্যাকাশে এক উজ্জল নক্ষত্র। যে সময়ে মুসলমান সমাজে বাংলা শেখা নিষিদ্ধ ছিল, সেই সময়ে তিনি রচনা করেন আনোয়ারা, প্রেমের সমাধি, গরীবের মেয়ে, পরিনাম, মেহেরুন্নেসা, বেহেস্তের ফুল। তার রচিত রাজনৈতিক গ্রন্থ বিলাতী বর্জন রহস্য ১৯০৪ সালে বৃটিশ সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত হয়। চাঁদতারা বা হাসান গঙ্গা বাহামনি তার ঐতিহাসিক উপন্যাস। এছাড়াও পাঁচটি গল্পের সমন্বয়ে “দুনিয়া আর চাইনা” সমাজ চিত্রের ছোট গল্পের বই। আনোয়ারা উপন্যাস খানি বাংলা সাহিত্য জগতে আলোড়ন সৃষ্টিকারি একটি সামাজিক উপন্যাস হিসাবে ঘরে ঘরে আজও সমাদৃত। বই খানা ইতিপুর্বে চলচিত্রায়ন হয়েছে ও বাংলাদেশ টেলিভিশনে নাট্যরূপ প্রদর্শিত হয়েছে। ১৯১২ সালে বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়। প্রথম প্রকাশ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত এর প্রায় ৫ লক্ষ কপি বিক্রি হয়েছে বলে এক পরিসংখ্যানে জানা গেছে। ১৯৫৬ সালে বইটির ২৬তম মুদ্রণ প্রকাশ পায়। পাঠক নন্দিত বই খানি সাহিত্যরত্নের প্রিয় ছাত্র ওয়াহেদ আলী মাষ্টারের বাড়িতে বসে রচনা করেন বলে শ্রুতি স্বাপেক্ষে জানা গেছে। দীর্ঘদিন সাহিত্য সাধনায় নিমগ্ন থাকার পর ১৯২৩ সালে ১৮ অক্টোবর (বাংলা ১৩৩০ সালের ১ কার্তিক) এ জ্ঞান তাপস পৃথিবী থেকে চির বিদায় নেন। তাকে তার হাটিকুমরুলের বসতবাড়ির সামনে সমাহিত করা হয়। সমাধি ক্ষেত্র জঞ্জালাকীর্ণ উপেক্ষিত।

নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন আমাদের যে সাহিত্য ভান্ডার দিয়ে গেছেন আমরা তা অকৃতজ্ঞের মতো শুধু গ্রহন করেছি,প্রতিদান তাকে বা তাঁর উত্তরাধিকারদের দেইনি। তাঁর মৃত্যুর পর ১৯৪৪ সালে তাঁর ওয়ারিশগণ আনোয়ারাসহ আরো পাঁচটি বইয়ের গ্রন্থ স্বত্ত্ব মাত্র ১৯৫০ টাকার বিনিময়ে ওসমানিয়া বুক ডিপোর মালিকের নিকট বিক্রি করে দেন। সেই সময় থেকে আজতক আট দশক অতিবাহিত হয়েছে। কপিরাইট আইনানুসারে দশ বছর পর বিক্রিত গ্রন্থ স্বত্ত্ব পুণরায় লেখকের বরাবর ফিরে আসে। কিন্তু বড়ই পরিতাপের বিষয় নজিবর রহমান সাহিত্যরত্নের উপন্যাস গুলির বিক্রির গ্রন্থ স্বত্ত্ব দীর্ঘ দিন পরও তাঁর ওয়ারিশগণ ফেরত পাননি। এ ব্যাপারে ষাটের দশকে সাহিত্যরত্নের পুত্র মীর হাবিবুর রহমান ও কন্যা রওশনারার স্বামী মফিজ উদ্দিন,ডাঃ মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ,কবি জসিম উদ্দিন,ডাঃ মোহাম্মদ এনামুল হক,কবি গোলাম মোস্তফা,কবি আব্দুল কাদির,কবি খান মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন,অধ্যক্ষ ইব্র্রাহীম খা ও অধ্যাপক মনসুর উদ্দিনের সহযোগীতায় তদানিন্তন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের স্বরণাপন্ন হন। আইয়ুব খান সাহেব এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশও দিয়েছিলেন। কিন্তু রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে এক অশুভ শক্তির অদৃশ্য হস্তক্ষেপে সেই আবেদনের ফাইলটি উধাও হয়ে গেছে। পুত্র মীর হাবিবুর রহমান ও কন্যা রওশনারা মারা গেলেও তাদের সন্তানেরা বেঁচে আছেন। তারা আজ দরিদ্রতার নির্মম কষাঘাতে পতিত। দেশের এতো বড় একজন জ্ঞান তাপসের উত্তরাধিকারদের এতো টুকু কৃতজ্ঞতা আমরা দেখাইনি। এমনকি কোন শান্তনার বানীও আমরা তাদের শুনাইনি। দেশ আজ স্বাধীন,দেশের কৃষ্টি-কালচার,সাহিত্য সবই স্বতন্ত্র বৈশিষ্টের দাবীদার জাতিগত ভাবে আমরা নজিবর রহমান সাহিত্যরত্নের কাছে ঋণি। তাই বিধ্বস্ত নজিবর রহমান সাহিত্যরত্নের পরিবারবর্গের প্রতি সু-দৃষ্টি দেওয়ার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের নিকট বিনীত আবেদন রাখি। কেননা আমরা যদি কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও তাঁর পরিবারবর্গকে যথাযথ সম্মান দেখাতে পারি, যদি কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শাহজাদপুরের রবীন্দ্র কাঁচারী বাড়ী সৌন্দর্য্য বর্ধণের জন্য কোটি কোটি টাকা ব্যয় করতে পারি তাহলে সেই দিকটি বিবেচনা করে বাংলা সাহিত্যাকাশের এই উজ্জল নক্ষত্র জ্ঞান তাপস নজিবর রহমান সাহিত্যরত্নের সমাধীস্থলের সৌন্দর্য বর্ধণসহ তার বিধ্বস্ত পরিবার বর্গের প্রতি সরকারী বা বেসরকারী ভাবে একটু সহযোগিতার হাত প্রসারিত করতে পারি তাহলে জাতি তথা নজিবর রহমান সাহিত্যরত্নের বিদেহী আত্মা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারে। সাহিত্যরত্ন নজিবর রহমান মারা যাননি,তিনি বেঁচে আছেন আমাদের অন্তরে এবং তিনি বেঁচে থাকবেন অনন্তকাল। আজ তার ১৬৫তম জন্মবার্ষিকীতে তার আত্মার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপণ করে এভাবে শেষ করছি ‘‘হে বিরাট নহেতব ক্ষয়,নিত্য নব-নব দানে ক্ষয়েরে করেছো তুমি জয়’’।

লেখক: সাংবাদিক,রাজনীতিবিদ,সাধারণ সম্পাদক, নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন একাডেমি’সিরাজগঞ্জ, সহকারী সম্পাদক,দৈনিক আজকের জনবাণী,সাধারণ সম্পাদক সলঙ্গা প্রেসক্লাব,সিরাজগঞ্জ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সংবাদটি শেয়ার করুন
© All rights reserved © 2025
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি