1. admin@dainikajker-bangladesh.com : ajkerbangladesh :
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বন্দর উপজেলা এলজিইডি কার্যালয়ে অভিযান পরিচালনা করেছে (দুদক) চাঁপাইনবাবগঞ্জে দেবীনগর বাসির পাকা রাস্তার দাবিতে মানববন্ধন চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডিবি পুলিশের অভিযানে ইয়াবাসহ ১ জন আটক বন্দরে মসজিদের গেটে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় মুসল্লীদের চরম দূর্ভোগ শার্শা থানা পুলিশের অভিযানে ২ জন গ্রেফতার মুন্সিগঞ্জ জেলা দলিল রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে অনিয়ম দুর্নীতি ঘুষের আখড়া ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল প্রলয়ংকারী ঘুর্নিঝড়ের কথা এখনো ভুলতে পারেননি সাংবাদিক শফিউল আলম মধুপুরে বাড়ী নির্মাণে বাধা মালামাল ভাঙচুর করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ অধিগ্রহণ ব্যতীত পটিয়া মডেল মসজিদ নির্মাণ, তদন্তের নির্দেশ শার্শায় মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

মধুপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের দলিল লেখক সিন্ডিকেট সক্রিয় হতে তৎপর

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৬৭ বার পাঠ করা হয়েছে

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ ২০২৪ এর ছাত্র-জনতা গণঅভ্যুথানের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের পর দেশের অনেক চাঁদাবাজি সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেয় ছাত্র-জনতা। এরই ধারাবাহিকতায় টাঙ্গাইলের মধুপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের দলিল লেখক সমিতির আড়ালে ২০ বছর ধরে চলা দলিল লেখক সিন্ডিকেটও ভেঙে দেয়া হয়। কিন্তু অভ্যুথানের ছয় মাস না পেরুতেই পুনরায় সেই সিন্ডিকেট চালু করতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সরকারি বিধি মোতাবেক কোন ব্যক্তি জমি রেজিষ্ট্রি করতে চাইলে পৌরসভার ক্ষেত্রে জমির মোট ধার্যকৃত মূল্যের ৯.৫% এবং ইউনিয়নের ক্ষেত্রে ৭.৫% অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হয়। কিন্তু সমিতির নামে বিগত ২০ বছর যাবৎ সাধারণ সেবাপ্রত্যাশীদের নিকট থেকে প্রতিবছর ৫ থেকে ৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এই সিন্ডিকেট। সমিতির নামে আদায়কৃত এসব অর্থের কোন বৈধতা না থাকলেও বছরের পর বছর ধরে চলা এই সিন্ডিকেটের আদায়কৃত অর্থের বেশিরভাগ টাকা পকেট ভারী করেছে তৎকালীন সরকারের সুবিধভোগী দলিল লেখক সমিতির প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। আদায়কৃত এসব অর্থের নির্দিষ্ট একটি অংশ বিভিন্ন হারে ভাগ হতো দলিল লেখক সমিতির ১২৬ জন দলিল লেখক এবং ৪০ জন ষ্ট্যাম্প ভেন্ডারদের মাঝে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জমি কেনাবেচা ব্যবসার সাথে জড়িত এক ব্যক্তি জানান , সিন্ডিকেট থাকা অবস্থায় ১০ লক্ষ টাকা বা তার কম মূল্যের জমি রেজিষ্ট্রি করার ক্ষেত্রে প্রতি ১ লক্ষ টাকায় ৭০০ থেকে ১০০০ হাজার টাকা এবং তদুর্ব্ধ মূল্যের জমির ক্ষেত্রে প্রতি ১ লক্ষ টাকায় ১২০০ টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত টাকা সমিতিকে দিতে হত। কিন্তু ৫ আগষ্টের পর থেকে বর্তমান পরিস্থিতিতে এই অতিরিক্ত টাকা খরচ হয় না। কিন্তু আবারও এই সিন্ডিকেট সক্রিয় হলে তাদের খরচ বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি দলিল রেজিষ্ট্রি করতে ভোগান্তি অনেক বেড়ে যাবে বলে জানান তিনি। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক দলিল লেখক প্রতিবেদককে বলেন, সরকার পরিবর্তনের পর কিছুদিন এই সমিতির কার্যক্রয় বন্ধ থাকলেও পুনরায় একটি চক্র এই সিন্ডিকেট চালু করতে বিভিন্ন মহলে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সংবাদটি শেয়ার করুন
© All rights reserved © 2025
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি