শেখ মোঃ সাইফুল ইসলাম, গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ- ২০০৮ সালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী ক্ষমতায় এসে, বিএনপির নেতাকর্মীদের উপর ব্যাপক নির্যাতনে লিপ্ত হয়, আওয়ামী নেতারা। বিএনপি নেতারা মুখ খুললেই বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানি করা হতো। দলের দুর্দিনে গাইবান্ধা জেলায় বিএনপির যত নেতা আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম একজন সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নের সাবেক নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদকঃ মোস্তাফিজুর রহমান মধু। তিনি দলের দুর্দিনে আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে ১১ মামলার শিকার হয়েছেন। আওয়ামী ক্ষমতা আমলে ১১ মামলায় ১৯১ দিন হাজত করেছেন মোস্তাফিজুর রহমান মধু। ইতিহাস বলছে, ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপির রাজনীতিতে সিংহ পুরুষ মোস্তাফিজুর রহমান মধু। ফ্যাসিস্টরা একের পর এক মামলা দিয়েও মধুকে আটকাতে পারেনি। বিএনপির প্রবীণ ইউনিট নেতারা বলছে, দলের দুর্দিনে ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নে মোস্তাফিজুর রহমান মধু ছাড়া কেউ রাজপথে দাড়িয়ে আন্দোলন সংগ্রাম করতে পারেনি। আওয়ামী ক্ষমতাকে রুখেদিতে সর্বক্ষণ রাজপথে থেকেছে দলের পাগলা নেতা মোস্তাফিজুর রহমান মধু। দলের সুদিন আসতে না আসতেই ত্যাগী ও কারানির্যাতিত নেতাদের মাইনাস করে দেয়া হয় আহবায়ক কমিটির অনুমোদন। এব্যাপারে মোস্তাফিজুর রহমান মধুর সাথে গণমাধ্যম কর্মীর কথা হলে, তিনি বলেন, জেলা ও উপজেলা নেতারা আমাকে মাইনাস করেছে, বৃহৎ দল বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহজ কিছু না, চাইলেই যে কাউকে দিতে পারে, আমি বিশ্বাস করি প্রিয় নেতা তারেক রহমান গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন, দুর্দিনের ত্যাগী ও কারানির্যাতিত নেতারাই দলের নেতৃত্বে থাকবেন, সে দিন থেকেই আমি কেন্দ্রীয় নেতাদের দিকে তাকিয়ে আছি।
Leave a Reply